Tuesday, November 18, 2014

ভ্রমণ সঙ্গী

ভ্রমণ সঙ্গী
হাড়ের হিমে
ঠাণ্ডা হ্যাজাক
তিনটে জোনাক
হাট্টিমাটিম
অথই পথে

রাধারাণী
দরদ রেখো
রাত্রি রেখো
রুদ্ধ হৃদে
তামসযানে
রূপ ফিকিরি


মুগ্ধ নটি
মুগ্ধ নট
জলের ছায়া
আলোর মায়া
মাটির লাজে
অন্নপূর্ণা


তারার কাছে
কালের নাচে
আন্-পিশাচে
জীবকধ্বনি
আঁধারমণি
মরতে বাঁচে


মাছের চোখে
কাঁচের শোকে
মৃত্যুঘন
মারণধ্বনি
গুনের খনি
বাঁচতে মরা


তাহার উপর
বারুদঠাসা
আতুরঘরে
স্বপ্নপুরী
খুলির ভিতর
অরূপগাথা


নিবিড় পথে
পক্ষীরাজা
জলে স্থলে
আয়নাঝাঁপি
চাতক হলে
ডঙ্কা বাজা


তাহার ভিতর
তমালছায়ায়
কাজলকালো
গভীর আলো
আমায় দিলো
অনেক দিলো
সকল দিলো
সকল নিলো 

Thursday, November 13, 2014

কলরব কলরব, অথবা সংBigNo Coolপাখি ও কলরব বিষয়ক


পাখিগুলি ওড়াউড়ি করে দিনমান
আলোচিহ্নে ঢেকে ঢেকে যায় বনপথ
মনপথে ভালোভোল্লুক এড়ায়েছে ভল্ল
অথচ কণ্ঠনালিময় অবরোধ, আঁকিঝুঁকি, বিষ
ধিরে ধিরে জেগে ওঠে মৃতপ্রেত, অনুরাগ-সন্তান
বসুন্ধরা রসবতী, বীর ভনে ভানুরাগ নিতান্ত ভোরে
উহাদের ছায়া আজও পড়েনাকো জলে
উহাদের মুখে আজও অজেয় মামদুদু
উহাদের স্রোতে আজো উজানের হুঁশিয়ার!
যুগে যুগে ছুটিয়াছো, ছুটায়েছো, পথ, রথ, ধুলোবালি
ঝুলিয়াছো, ঝুলায়েছো, ত্রিশঙ্কু, লেলিহান, আগুনের খিদে,
আটপৌরে বন্ধ্যাত্ব, নিরহঙ্কার শামিয়ানা, বলদের পুরুষ্টু বীচি
বন্দরে ক্রমাগত নিবে আসে তামাশার সমতট চিহ্নসমষ্টি,
গুহায় গুহায় ধুনি, প্রতিভ জলচ্ছবি, চলচ্ছবি, বালুচর, লীলাবালি
এখনো অঙ্গার হয় পেশির নিষ্পেষণে, সবল বাহুতে জাপটে
পাথুরে রোমশ উপত্যকা – সিংহাসন, আংরাখা – আমোদের আমগাড়ি,
আমেজের আমজাদ – সকলেই উপস্থিত, 
রোলকল শুরু হবে এইবার মজাদার ইস্কুলে অতএব।



পাখিগুলি প্রেতেদের পরিচিত, প্রেতগুলি পাখিদের
একে অপরের চোখে খুঁজে নেবে কোটিযুগ বিবির্তনী ঠাঁই,
শান্ত আয়নাময় নীড়, বনলতা, বাইসন, ট্রাইসেরাটপ
এভাবেই ফিরে আসে ডাইনোসর, যুগে যুগে, 
ফুয়েলে ফুয়েলে ধ্বনিত জীবক-আল্পনা অ্যাঁকাব্যাঁকা পথে,
এভাবেই ফিরে আসে সকল পলাতক, 
সকল ফেরারি ফেরেস্তা, জিন্দেগানি ধকাধক!
ফিরে আসে লুব্ধক, অগস্ত্য, জয়, অভিজি্ৎ, বানরাজা, ব্রহ্মহৃদি, স্বাতী –
বারে বারে, যুগে যুগে, স্রোত হয়ে, ঢেউ হয়ে, সাতটি তারার তিমির ও তিমিরহননের গান হয়ে, রথ হয়ে, জয় হয়ে, চিরন্তন কাব্য হয়ে –
ফিরে আসে প্রেতস্বর, কালপুরুষের লালাভ তলোয়ার উগরে উথলে তোলে
ভলকে ভলকে তার রাগ ও অনুরাগ 
ঠোঁটে ঠোঁটে স্বর ছোটে কালযান চক্রবালে, ছোটে ধুলোধুলো ইতিহাস ও তৃষ্ণ মন্বন্তর-ময় লিপিলিখা, 
সদম্ভে পঙ্খ পিঠে তুলে নিয়ে অযুত পিপীলিকা
ক্রমে পাখিদের, মাঝিদের, পরীদের সাথে মিলেমিশে এক হয়ে যায় এই আজব ক্রান্তিপটে



পাখিগুলি জানে।
পাখিগুলি জানবেই। 
পাখিদের পাঠশালে তাই কলরব প্রত্যহ।

Friday, November 7, 2014

কালের কড়চা, ভল্যুম - হালুম


কলকাতাই নববাবু-নববিবি মহলে হালে কাফেলা, কফিলা প্রভৃতি শব্দ একবৎসরকাল হল কানে আসছিলো। আগেভাগেই আমি সারেণ্ডার করিয়া কইছি বাপু, 'হুজ্জৎ-এ-বাঙ্গাল' শব্দটির প্রসার আজাদীধ্বনিত কাশ্মীর অঞ্চল হ'তে, অতএব নববাবুরা নববিবিরা আমায়ে মারবেন না প্লীজ, আমি কচিনবদলশ্যামকোমল এবং তৃণাদপি নীচ কিনা, মারলে ব্যাথা পাই মনে। যাহা হৌক, প্রতিবাদের ভাষা প্রতিরোধের আগুন সেবার শহরে গিয়ে দেখলাম, ধকধকে লেলীহান।
এইবার আবার কেরল হ'তে প্রতিধ্বনিত চকাসধ্বনি কানে এলো সেই আগুনের আঁচেই। শুনিলাম। নেহাৎ মন্দ লাগিলো না। সে উপপ্রসঙ্গ মাত্র। যারে কয়, পোলাপান। আমি ভিন্ন চিজ বাৎলাবার মৎলব ঠাউরেছি।
সৌভাগ্য এই যে, নববিবি-নববাবুরা সফদর হাশমিকে কখনোই সে'মত 'সি-পি-এমের লোক' ঠাহরে নাই। হে বীর শিল্পশহীদ, তোমার ভাগ্য এইঠাঁয়ে প্রসন্ন, 'উই শ্যাল ওভারকাম'-এর ন্যায়ই 'হল্লা বোল'-কে ইহারা 'সিপিএমের শ্লোগান' ঠাহরে নাই। যদিও সলিলবাবুর কপাল মন্দ, তাঁহার ক্ষেতের কিষান কলের মজুরেদের ইহারা গ্রাম নগর মাঠ পাথার বন্দরে জোটবাঁধার ডাক পাঠায় নাই অদ্যপি। ইহাদের, অর্থাৎ এই সকল নববাবু-নববিবিদের বিশেষ কিশান-মজদুর দেখা হয় নাই, নগর এবং মাঠ কিছু দেখিয়া থাকিলেও বেচারিরা পাথার বা গ্রাম বিশেষ দেখিয়া থাকে নাই, এবং বন্দর যেক'টি দেখিয়াছে তাহার অধিকাংশই খপোতঘাঁটি, এবং গোঁদের উপর টনটনায়িত বিষফোঁড়ায় ন্যায় উহারা বাল্যে ও কৈশোরে আনন্দবাজার-দর্পনে জোট বাঁধা দেখিয়াছে, লাখে লাখ লোকের ডাকা হরতাল দেখিয়াছে, অতএব, হে সলিল, তোমার সমাধি হৌক প্রাকে মিউটিনিরত, হালে মিউমিউরত বোম্বাইবন্দরের নিকটস্থ বলিউড উপত্যকায়। মিউমিউদের উপেক্ষা করিলেই চাপ সৃষ্টি হয় সকল নিম্ন এলাকাতে, ইহা আজ কে নাহি জানে?
যাহা হৌক, সলিল তুমি দূর দিন ঢলিয়া যাও। শহীদ, তুমি হল্লা বলিও সস্ফুর্তিতে, কেননা হল্লার সহিত কলিকাতাস্থ নববিবি-নববাবুর সত্যজিৎ-কনেকশন। অথবা রে-কনেকশন। অথবা মাণিকবাবু-কনেকশন।
কমরেড হাশমির রাজনগরীর ভার্চুদিওয়ারে মৌলবান্দর বেরাদরদিগকে রুধিবার অভিপ্রায় উহাদের চমকিয়ে চামকিয়ে চামকাচামকির হাঁক পাড়িয়াছে, দেখিলাম তথাস্থ নববাবুবিবিগণ। চলচপলারচকিতচমকে চমকাইলাম - উহারা 'কমরেড'-হাঁক পড়ে! একই হাঁকের দুইকচি কলি এই কলিকাতাস্থ এবং পাত্রপাত্রীবিশেষে কলিকাহস্ত নবদলশ্যাম নববাবু-বিবি-দিগের কণ্ঠেও শুনিয়াছিলাম যখন বিগত মাসে কলিকাতায় সশরীরে ভবমায়ার রব কর্ণগোচর হৈয়াছিলো, খানিকটা সিদ্ধ-চালের ভাত এবং রোহুমুণ্ডের আখেরেই এই মধুরধ্বনি কর্ণকুহরে প্রবেশিলা সেইকালে। যেমতি অই মধুরাক্ষর প্রবেশিলা নয়ানপটে বিগত রজনীর দিল্লিদিওয়ার দরশনে।
কলিকাতাস্থ নববাবু-বিবি-গণ বাল্যে ও কৈশোরের সুকুমার-সুকুমারী বয়সকালে কমরেড অভিধায় একাধারে চে গুয়েভারা (আমি অই খ্যাপাকে নিটোল শান্তিপুরী উচ্চ্বারণেই স্মরণ করি, যাহাতে কতিপয় নববাবু-বিবি-র নসিকা সিঁটকোপ্রায় হইতে পারে বোধ জাগে।) এবং স্বর্গতঃ বিনয় কোঙার, অস্বর্গতঃ খপোত বসু এবং অপরধারে মহামহিম স্তালিনজনাব, মহাছত্রী কিষেন জনাব ও উহার মেকুড়কণ্ঠী দাদাজনাব সকলকেই এককমাত্র মুর্তিরূপকে চিনিয়াছিলেন জীবনের ও বাজারের সানন্দে ভাসিয়া। অতঃপর ভাসানের গান শুনে খড় আর ঘর গেল ভেসে। দশোরথস্য চৌবাচ্চার একের রাজ্যাভিষেক বাঙ্গালার বুকে সেদিনও অদ্যের ন্যায় সমাগত হয় নাই, ভিত্তি নির্মাণ হইয়াছিলো মাত্র।
অদ্য, কার্তিকান্তের উত্তুরে প্রভাতী বাতাস অধমকে এই মর্মে সন্দেশ প্রেরিলা এই যক্ষধন্য বিন্ধ্যাচলে যে বাঙ্গালার হালকালের স্বল্পায়ু লিডিং অপোসিশানের খানদানি জায়দাদি ভেসে যায় অলকানন্দা জলে এবং বেহুলার ন্যায় ভাসিতে ভাসিতেই কখনো হলদি হয়েছে কখনো গাঙুড় কখনো কোপাই নদীদের স্বরলিপি হ'য়ে'ছে এবং, চক্ষুকর্ণাদি ইন্দ্রিয়ময় কল্পদ্রুমে কুহরিছে পিক কমরেড-কাননে। বেহুলারূপা হাবুকফাট অই ছিন্ন খঞ্জনাও বুঝি কালযোগে স্বপ্নভঙ্গ নির্ঝর হয়ে তবে!
সহসা পূণঃ ইন্দ্রিয়কুহরে ভাসিয়া আসে দুখমিষ্ট চকাসধ্বনি। ভাবিলাম নক্সী-ক্যাঁতামুরি হ'য়ে রূপাই-সাজু ওষ্ঠাধর মিলাইয়াছে। দেখিলাম, তাহা নহে। মহামতী গোখলেসায়েব মহা আফসোসে জর্জরিত হইয়া সক্ষেদে মুণ্ড হেলাইতেছেন। হেলাইতে হেলাইতেই সে মাস্টারমশায় তাঁহার ব্ল্যাকবোর্ড হইতে Bengal, India, World, Today, Tomorrow, Day After ইত্যবিধ শব্দগুলি মুছিতেছে, লিখিতেছে, অর্ডারে রি-আরেঞ্জ করিতেছে, Think শব্দটির সিনট্যাকটিক অবস্থান লইয়া তাঁহাকে সবিশেষ চিন্তিত বোধ হইল। এইরূপ নানাপ্রকার দ্বিধাদ্বন্দের মধ্যেই তাঁহাকে দেখিলাম।
এই সকল অদ্ভূত পরিস্থিতির মধ্য দিয়াই ২০১৪-র অন্তঃভাগ হইতে আমার মনে এই বোধ ক্রমশ উদয় হইতে থাকিলো যে এই সকল কলকাতাই হালফ্যাশানের নববাবু-নববিবিদল খচ্চর হইলেও, তদুপরি অসহায় নহে। বলি ক-বাবু, খ-বাবু, গ-বাবু ও ঘ-বাবুদের কি এই বোধ জেগেচে?

Monday, November 3, 2014

Death Sentences of 5 Individuals Living in a Cold Stony Room of a Curious Country Because God is Higher Than Me All the Time

Salim, Daud, Aziz, Omar, Sayyed
I won’t speak of you tonight
I won’t speak to you tonight
I won’t think of you tonight
I won’t think for you tonight
I have killed my father and my brothers
(the father was silent,
the brothers made a lot of noise)
I have raped my mother and my sisters
(the mother fought till she bled to death,
the sisters gave up halfway down the hallway)
I have poisoned my children to death
(Boy, how they died! how they die!)
I have robbed half my friends,
I have stabbed the half that remained in their backs
And I have played my violin as the first half
fought the second half, and I have clapped,
And I have cheered,
(And I have fucked all the cheerleaders too)
I have been everywhere and I have seen everything
My me rules from the mountaintop and thunders its judgment down
I have sentenced you to death because I have made my Constitution
where I can do so.
My me hovers over the gloomy valley of death
My executioners, as a prick had once said,
have their faces well hidden
I, too, have worn my mask well
Unlike the five of you.
Losers.


I see you, you, you, you and you running, naked
I pelt stones at your dangling genitalia for kicks
you don’t wear masks
you don’t need any
and it doesn’t really matter.
I have unleashed my hounds on you
and those hounds love meat
and I have planted my vines all along the valley
and those vines love blood
and there are silencers hidden in the clouds
that loom on my valley. My. Mine. All mine.
even the clouds are mine
and the silencers that stifle the screams that you scream as you dangle down the noose
 and shiver in the chair
and see the bullet approaching with or without thinking of the first time you had seen snow
are all mine.
And the snow you had seen
And the snow you had never seen
And even and you will never see
are mine
and are black with your blood
and the sands are mine
and are black with your blood
and the moon is mine
and is down because lovers are sinners in my valley
and I feed them to my pigs when they are caught.
The stars, of course, are all mine
My army has a garrison of stargazers and star players
who play dirges at your funeral
that, again, is a funny game
the rule is, whoever cries, dies.


I’m sure you know that the mother, the father,  the brothers, the sisters, the children, the friend
whose boats I wrecked
were all yours too.  So was my rice that once was yours.  And so were my maps that you sought to eat when I took your rice.  

And so are the walls.
And so is the tiny space that brings you a whiff of breeze, a couple of sunbeams
and a couple of moonbeams.
But the breeze is mine and I cage it so that my demons of iron and steel
can breathe
and so that it doesn’t blow over my valley of death,
which once was your valley of gold. Until I grabbed it and squeezed the breasts of earth
until they ran dry. I plant my poison-vines in her. I let my winds carry my poison to feed them as they sweep through my valley and make my children of pure wrath live
and thus, my winds of venom live
they carried your music across your valley when they were yours.
And now, they help me breed my hatred in my valley.
And thus they make me strong.
And thus they make me happy.
And thus they make me live.


No point running from my long arms
I have caged you in my valley
you know you will die sooner if you seek to break the walls.
and so you stare out of your window
and you look at the sun and the moon   
And the sun is mine and I suck its strength to run my demons of iron and steel
and to dry up your fields of gold so that my demons can run, in freedom, through them
(Oh yes, I believe in freedom. My demons are free to waste.)
And the moon is mine and I send my wolves of cloud to eat her up
I strangle the poet who screams – ‘run! moon! run!’
And I hide is corpse beyond your gaze. I can’t bear your gaze.
So,
i) you
ii) you
iii) you
iv) you, and
v)  you,
must die.

and the grasshopper that hops inside your cage
and makes you talk to it
is useful now because it tells me how to press my switches
and drop my bombs
and fill my air with my poison
and fill my rivers with your blood
and dry up the sea by piling your corpses atop the poet’s.
so the grasshopper must not die now
but when it stands against my demons
whom I feed your flesh, blood, sweat and cum
it, too, must die.
My demons have smashed the rainbow bridges that joined your gods to you.
(I even call myself Surtr at times because that makes me sound cool as hell.)



You haven’t read the history that I craft for myself
You hardly read the papers that I draft for myself
It’s fun to see two of you, radiated, eating each other
it’s fun to see two of you, starved, eating each other
it’s fun to hear you scream when I pump petrol in your ass
it’s fun to see you die from my chimney-tops, aircrafts, skyscrapers
it makes me happy. It feeds my demons and my hounds and my grasshoppers
and my factories and my buildings and my gardens and my markets and my fields and my crops and my minerals and my buses and my roads and my gold and my steel and my concrete happy.
When the grasshopper’s death makes them this much happy, it, too, shall die.

For now, you must die
Because your death will make me strong
And it will make me happy
And it will make me live
It will make my valley live.
Owing to all the reasons and happenstances mentioned, analysed and dissected hereinabove,
my valley, that once was yours, condemns you to death.
I, who, once, was you, condemn you to death.

Sunday, November 2, 2014

স্যাড ওল্ড বাগার

এই এত রাতে আমার চৈতন্য পেয়েছে
পেয়েছে দেবদারু ম্যাগাজিন ও চৌদ্দ ভুতের নিসর্গ
চৌদ্দটা লোহার পেরেক আমার শরীরে যোগাসন পাতে
নির্বিকার, ক্যাটাকোম্বে তখন তারা খসছে
শ্রোডিঙারের বিড়াল পিছনের পা দিয়ে যখন কান চুলকায়
তখন তার পোঁদ একই সাথে দেখা যায় ও যায় না
আমি এখানেই উড়িয়ে দিতে পারি পৃথিবীর সবকটা ফ্যাণ্টম পাখি
থামিয়ে দিতে পারি পৃথিবীর সমস্ত গান অথবা যুদ্ধ
ভেঙে দিতে পারি নিত্যকর্মের সবকটা আড়কাঠি
কেন না যাদের জন্ম দিয়েছি ও যাদের খুন করেছি
তাদের সবার সাথে ল্যাঙটো হয়ে হাইওয়ে জুড়ে রক্তের রেখা
দেখতে দেখতে খুঁজে পেয়ে যাবো নির্গুণ বপনভূমি পুনরায়। 
বাকিটা আসমানী বায়না - তিনটে নতুন কীট
একটা পুরাতন হ্যালোজেন, দশটা হারামি আঙুল
ইত্যবিধঃ