Saturday, May 24, 2014

This Valley of Death is Not My Country



(Translated from the Bangla poem Ei Mrityu Upotyawka Amar Desh Na by Nabarun Bhattacharya with a few alterations)







I spit on the father who fears to point at his child’s corpse
I spit on the brother and his shameless sanity despite everything
I spit on the teacher, the intellectual, the poet and the clerk
who do not seek to avenge this bloodbath out in the open

Seventeen corpses
lie stretched across the pathway of reckoning
I am losing my senses bit by bit
Seventeen open pairs of eyes look at me in sleep
I scream out
I will turn insane
I will kill myself
I will do whatever I want to do
I will eat the sun, the moon and the stars
I will smash all bridges between the viewer and the viewed
This is the exact time for poetry
Through stenciled manifestos on naked walls
A collage crafted of own blood, tears and bones –
now is the time for poetry
in the torn face of severest pain
right now is the time to hurl poetry
face to face with real terror –
keeping eyes fixed at the blinding headlight of the vans
at the three naught three and whatever else the killers have
It is time to face them with poetry

Through stone-cold lock-up chambers
Shattering the yellow lamps of crime investigation cells
In courthouses run by murderers
In seats of learning that teach lies and spew venoms of hatred
In the state machine churning abuse and terror
In the heartless chest of gunmen who serve that machine –
Let the anger of poetry echo out in fury
Let the poets of the world prepare themselves, like Lorca,
for their strangled corpses to disappear
let them be ready to be stitched up by machine-gun bullets
the hours beckon
the city of poetry must be surrounded by villages of poetry.
this valley of death is not my country
this executioner’s theater is not my country
this vast charnel-ground is not my country
this blood-drenched slaughterhouse is not my country
I will snatch my country back
I will pull the fog-kissed white kans flowers, the crimson dusks and the endless rivers
back into my chest
With all my body I shall surround the fireflies, forests burning in ancient hills,
countless crops of hearts, flowers, humans and horses from fairytales
I shall name each star after each martyr
I shall call out to the howling breezes, lights and shadows playing across the fish-eyed lakes of dawn
And Love – banished to places lightyears away ever since I was born:
I shall call it too, to join the carnival of the day of Revolution.

I reject
Days and nights of interrogation with a thousand watts of electricity blazing straight into eyeballs
I reject
Electric needles inside fingernails
I reject
Having to lie naked on chunks of ice
I reject
Being hanged upside down till blood gushes out of nostrils
I reject
Spiked boots pressed on lips, burning iron rods on every inch of skin
I reject
The sudden blast of alcohol on whiplashed back
I reject
Stark electric jolts on the nerves, pieces of rocks shoved inside vaginas, scrotums mangled to pulp
I reject
Being beaten and thrashed to death
I reject
Revolver-muzzles stuck against craniums

Poetry is eternal, irrepressible
Poetry is armed, poetry is free, poetry is fearless
Behold the warriors –
Mayakovsky, Hikmet, Neruda, Aragon, Eluard –
Look at them looking at you from the clouds.
Call out loud.
We haven’t let your poetry lose
A new epic is being written throughout the land
Prosodies and dactyls are raising their hungry heads
in guerrilla meters and rhythms.
Dhamsas, Madals roar their beats of wild anger out
Tribal hamlets stand like coral islands
Indigo fields reddened with blood
A river named Titas and
those poison hoods of king cobra dangling
from her wounded face.
Death-soaked aconites spread toxic roots
Bowstrings of warrior heroes from lores and epics ready to hurl arrows that blind the sun
Sharpest edges of wildest swords,
Pointed, poisoned tips of lancets, spears, javelins, shafts
glistening in their mad rage, charging out to reclaim all lost shores
Blood-eyed tribal-totems swaying to angry beats of a million drums –
all thunder out in perfect accord
and there are guns, cutlasses and daggers
and there is courage heaped up in piles, alive and vital
so much of courage that there’s nothing to fear anymore!
And there are cranes, severe, tusked bulldozers, processions, convoys,
dynamos in motion,  turbines, lathe-machines sweating in workshops of heroes
Stern diamond-eyes shining through methane darkness of trapped mine-slides
strange strong hammers made of iron
A thousand hands raised against bleary skies of dockyards, jutemills, against boiling pits of furnaces,
tons of coal fuming in acid vendetta, blazing in the life-maddened gall
to reclaim all that there was
and all that there shall ever be.
No, there’s nothing to fear anymore.
The pale face of fear belongs to some stranger
when I know that Death is nothing but Love.
If I am killed, I shall become a million tiny flames
and spread across all the earthen lamps of the world
I am eternal
I shall return each season, each year, each aeon
as the green hope of soil
I am eternal
I shall stay in joy, I shall stay in sorrow
I shall live through each new birth and cremation
As long as the world is alive
As long as human beings are alive.



Wednesday, May 21, 2014

কাকভূষুণ্ডিনামা




এইখানে,
তিনটে ঠ্যাং কাটা ছায়ামুর্তি গতকাল রাত্রে ভীষণ নেচেছিলো
অক্ষম বার্ধক্যভাতার আয়োজন করে তীব্র রমণপ্রয়াস, ক্রমে,
সকল ক্লান্তি নদী হয়ে গ্যালো। এইখানে বিমর্ষ মুর্ধণ্য-ষ
পেট কেটে দ্যাখালো হিরণ্যকশিপু, ভোজরাজ দ্যাখালো সত্ব-রজ-তম
এবং অবশিষ্ট সসেমিরা অর্থভার হল ভানুমতির বাম জঙ্ঘায় তিল।
এখানেই, এভাবেই, পুরাকথা, ইতিহাস কেটে কেটে ছুড়ি চলে যায় অস্তরথে
করুণ সুর্যাস্তের আভা লাগে; তুমি এসো, কাল এসো,
যেখানেই যেভাবেই থাকো, মনে করে এসো
আগামীকাল সন্ধে ছটার সময় ট্রামডিপো থেকে আড়াইশো মিটার দূরে
মোচ্ছব হবে ঘোর
চাঁদের মরমী আলোয় হাওয়া দেবে হিল্লোল
ফুটপাথ ফুঁড়ে আচমকা বেরিয়ে আসবে চিরপরিচিত কেউ
যাকে চিনতে পারো নি কোনোদিন
মগজের অন্তঃসার কেটে পাকস্থলী বের করে আনবে সিন্ধবাদের বংশধর
কিন্তু তারা উচ্চ্বঘর!
এছাড়াও ক্ষুদিরামের ফাঁসি,
ভুবনের কানকাটা মাসি
সকলেই নিমন্ত্রিত, অতএব তুমি এসো, সুনিতম্বিনী
সম্ভব হলে শাঁখ বাজিও।



ইতিমধ্যে কর্পোরেশনের ইঁদুর কর্পোরেশনেরই নর্দমা থেকে বেরিয়ে আসে
আরম্ভ হয় হলুদ আলো বরাবর দৌঁড়
তুমি, আমি, অমানিশা তখন জ্বলন্ত কাঠের চুল্লিতে বিবর্তনের রূপরেখা দেখছি
বঙ্গোপসাগরে ধনপতি কমলে কামিনী দেখছে
কিছু কিছু দ্বীপ নাকি সমুদ্রে হাপিস হয়ে যায়
কতো কিছু দ্যাখা হয়ে গ্যাছে মানুষের
তবু নিরাময় নেই, চুপিচুপি কালোকালো হাওয়া বয় পিছে
সামনে নিশ্চিন্ত দিকচক্রবালে সোনালী এবং সাদা পালক সমন্বিত পাখি ওড়ে দিনমান
রাতভর জোনাকির মতো ফুল্কি ওড়ে ঝাপসা শহীদবেদী থেকে
শতচ্ছিন্ন বাগদাদে বসেছেন বাদশাহ, দূরে পাহাড়ে বৃষ্টি পড়ছে,
এইসব অমলিন মুহুর্তেই মানুষ ও মাছ একাকার হয়ে যায়, বনভৈঁসা হেলেদুলে নেমে পড়ে উপত্যকার তালাওয়ে, নিজের দেহরক্ষীদের নিজেরই ঘাতককে হত্যা করতে নিষেধ করেন লিওন ট্রটস্কি, দুর্দম ব্রহ্মপুত্র অনায়াসে সাঁতরে পারাপার করেন বৈষ্ণববীর শঙ্করদেব, অজৈব রাসায়নিক নদীর জল পান করে ভলকে ভলকে রক্তবমি করে গহীন বিরাট অরণ্যের দানোভল্লুক, ডিম্বাশয়ের খোঁজে আকুল আর্তিতে কেঁদে ওঠে শতকোটি শুক্রাণু যার প্রতিটির মুখে ও অন্তঃস্থে চারশো কোটি বছরের প্রাচীণতম স্মৃতি যখন আদিপিতা ও আদিমাতা একাসনে বসেছিল প্রথম জীবকাধার কোষে, এবং ধ্রুবতারা থেকে  ৪০ বছর পুরোনো আলো সহসা হাজির হয় পৃথিবীতে।



এইখানে এইসব ঘটেছিলো
রক্তে মাদল বাজছে
পাহাড়চুড়োয় ঘণ্টা বাজছে ঘটমান
এভাবেই চন্দ্র-তারকা-গ্রহরাজি থেকে অনিবার্য সংকেত এসে এই নিটোল গ্রহের মাটিতে গেঁথে যায়, গর্ভ-নীড়-ময় ছড়িয়ে দ্যায় ব্রোম্ভাণ্ডের সামগ্রিক ঠিকানা।
ইঁদুরগুলো মরে গেলে ফের হলুদ আলোর ওপার থেকে সাইকেলঘণ্টি বাজাতে বাজাতে বেরিয়ে আসবে তিনঠ্যাংকাটা ছায়ামুর্তিরা
ওরা স্তন্যপায়ী অথবা স্তন্যদায়ী অথবা দুটোই অথবা একটাও নয় কিনা ঠিক জানি না।  

Monday, May 19, 2014

History of all the Shipwrecks of the World

and there you are, i see you
with your Damascene and your lip-balm
i was born the morning after
i was born when things were cold,
you are hounded by the ghosts.


and one day all wounds shall shine
and the stars shall dance like crazy
i call you from the other side
there's an epitaph and a windchime
and i call you; do you know my name?


and the Prince was dying by the tree of light
when love arrived to strike him down
i put my heart in a cup of gold
Buddha love, all my life,
all my death for you.


and you hear the endless tale
you see the endless sky
no bird chirps, no leaf falls
i've repaid my debts to all victory & defeat
let us go to Uranus, Neptune or Pluto.


and the gallows have fallen out of use,
the mortuary gates are tightly shut,
the maternity wards heap scorn, salt and saintly diplomacy
it's no fun being here, let us leave
let us go to Uranus, Neptune or Pluto.

Wednesday, May 14, 2014

স্যামুয়েল ও নর্তকী




হঠাৎ সন্ধ্যা নামে মায়ানট থিয়েটারে
মনে হয় সবুজ কিছু তারকা একদা 
মানুষের থেকে মানুষের মতোই প্রতিহত-প্রত্যাহত হয়
খুঁজে ফিরেছিলো স্ব-স্ব ক্ষতচিহ্ন;
অযথা যত্ন আসে দিনমান, 
কেবলি পলাতক পথে পায়চারি করে
কল্কির অগ্নিবেশে, হেমন্তের উজ্জ্বল ধান বুঝি
চন্দ্রাহত অযুত ম্যামথের বেশে ঠায়
অথবা অজ অব্যয়
আমাদের প্রিয়তমা অক্ষর - পালকের ও শালিখের সন্নিবেশে 
রাজকন্যে সে, এলোচুল চিরযুগ অমলিন 
অতএব, হিরণ্যগর্ভ তাঁর স্বরপাঠ, যুথবদ্ধ তাঁর শ্রুতিমঠ
রঙ্গমঞ্চ অবাক, আসনে অভিঃ আসীন তাঁর দ্বৈরথ দ্বৈপায়ন
অসীমের অভিষেক এইখানে -
অথচ, কি আশ্চর্য্য! প্রাত্যহিক ধরেছে খরতলোয়ার
ক্ষমাসুন্দর তার দুইহাত - ইতিহাস ও সৌরঅভিযান।